১৬ ডিসেম্বর ২০১৮

admin

নিউদিশা শীতকালে ঠাণ্ডা জলে না গরম জলে স্নান করা উচিত?

জল অতিরিক্ত পরিমাণ ঠান্ডা হবার দরুন, শীতকালে স্নান করা, আমাদের কাছে একটি ভীতির সঞ্চার করে। ফলে অনেকের মধ্যেই, নিয়মিত স্নান করার প্রবণতা হ্রাস পায় অথবা গরম জলে কার্যসিদ্ধি করে। এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত গরম জলের ব্যবহার কতটা ভালো বা খারাপ, সেটা আমাদের প্রত্যেকেরই প্রায় অজানা।

স্নান এর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত গরম জল ব্যবহারের ঝুঁকি

স্নান এর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত গরম জল ব্যবহারের ঝুঁকি

বেশি উষ্ণ জল, ত্বকের ফলিকলগুলোকে ড্যামেজ করে। ফলস্বরূপ ত্বক, নিজের নমনীয়তা হারায় অর্থাৎ ট্যন-এর আবির্ভাব ঘটে।
স্নানের সময় মাথায় অতিরিক্ত গরম জলের ব্যবহার, চুলকে যেমনি ক্ষতিগ্রস্ত করে তেমনি ব্রেনের ওপরেও চাপ সৃষ্টি করে। সেই কারণে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত, মাথায় ঠান্ডা জল ব্যবহার করা।
যাদের হৃদপিণ্ড জনিত সমস্যা রয়েছে, গরম জলের ব্যবহার, তাদের কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের ওপর প্রভাব ফেলে।



স্নান এর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত গরম জল ব্যবহারের ঝুঁকি স্নান এর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত গরম জল ব্যবহারের ঝুঁকি বেশি উষ্ণ জল, ত্বকের ফলিকলগুলোকে ড্যামেজ করে। ফলস্বরূপ ত্বক, নিজের নমনীয়তা হারায় অর্থাৎ ট্যন-এর আবির্ভাব ঘটে। স্নানের সময় মাথায় অতিরিক্ত গরম জলের ব্যবহার, চুলকে যেমনি ক্ষতিগ্রস্ত করে তেমনি ব্রেনের ওপরেও চাপ সৃষ্টি করে। সেই কারণে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত, মাথায় ঠান্ডা জল ব্যবহার করা। যাদের হৃদপিণ্ড জনিত সমস্যা রয়েছে, গরম জলের ব্যবহার, তাদের কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের ওপর প্রভাব ফেলে।


কথাটা বাসি হলেও সত্যি যে, অতিরিক্ত গরম জল, মুখের ব্রণ সৃষ্টির সহায়ক। মানসিক বিষন্নতা এবং শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে এর জুড়ি মেলা ভার। আর এসিডিটির সমস্যা, এটা আমাদের প্রত্যেকেরই জানা।

স্নান এর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঠান্ডা জল ব্যবহারের ঝুঁকি৷৷  ৷৷৷৷৷৷ ৷ 

আবার অতিরিক্ত ঠান্ডা জলে স্নান, আপনার শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ হ্রাস করবে। যা, দেহের সূক্ষ্ম টিস্যুগুলোর ওপর একটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। নার্ভের সমস্যা দেখা দেবে। বিভিন্ন “বাত” জনিত রোগের-ও শিকার হবেন আপনি। টনসিল, সর্দি, কাশি প্রভৃতি বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গের উৎপত্তি ঘটবে। ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে, রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ-এর বৃদ্ধি ঘটবে।

কিন্তু শীতকালে স্নান করার ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কি?

শীতকালে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করা। বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরের পেশির রিল্যাক্সেশনের ক্ষেত্রে, এর থেকে ভালো উপায় আর নেই। এতে শরীরের রক্ত চলাচলের বৃদ্ধি ঘটে, অনিদ্রাজনিত ব্যাধি দূর হয়। সর্দি, কাশি বা টনসিলের উপশম ঘটে। সমগ্র শরীর, স্বাভাবিক তাপমাত্রায় থাকে। বাতের ব্যথা দূরীকরণে, “টনিক”-এর মতো কাজ করে।

সব কথার শেষ কথা, শীতকালে স্নান করার ক্ষেত্রে মাথায় ঠান্ডা জল ঢালুন, গায়ে ঈষদুষ্ণ জল দিন। এতে আপনার “রথ দেখা কলা বেচা” দুটোই হবে

Read More

১৩ ডিসেম্বর ২০১৭

Dilip Poddar

Chain Group Full Review || Deposite and Withdraw in Hindi/Urdu

Read More

১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭

Dilip Poddar

Funny Bangla Jockes

Read More

০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭

Dilip Poddar

বাংলা Love SMS

Bangla Love SMS 1: "ভালোবাসা" শব্দটা
"ভালোবাসা" শব্দটা হয় না কখনো পুরানো..হয় না কখনো মলিন..হয় না ধূসর কিংবা বর্নহীণ..যা শুধু রংধনুর রঙে রঙিন..হোক না সেটা এপার কিংবা ওপারের..তারপরেও ভালোবাসা তো শুধুই ভালোবাসা "!!
BANGLA SMS

Bangla Love SMS 2: পৃথিবীতে ভালবাসা
পৃথিবীতে ভালবাসার কোন দাম নেই,
সবাই সুন্দর মানুষ খুঁজে..
কিন্তু সুন্দর মন কেউ খুঁজে না..
একটা কথা মনে রেখো,
রূপ এক দিনের..
কিন্তু ভালবাসা চিরদিনের...!

Bangla Love SMS 3: তোমায় যদি
তোমায় যদি না পাই আমি জীবনের তরে,এ জীবন যাবে আঁধারে আঁধারে।আলো তুমি আমার দুই নয়নের মাঝে_
মনের মানুষ তুমি প্রেমের পৃথিবীতে॥

Bangla Love SMS 4: সামান্য ভুল
সামান্য ভুল
কিংবা জমে থাকা অভিমানে ...
আমার ভালবাসার প্রতিদান
তুমি এভাবে দিলে ...???...
তোমার হাসিটা দেখব
বলে আমি আজও
অপেক্ষায়
থাকি ...,,,...
আমি জানি সে হাসিটা আমার সব
দুঃখ
ভুলিয়ে দেবে ...

Bangla Love SMS 5: তোমরা তোমার
তোমরা তোমার গার্ল-ফ্রেন্ড কে
মনের কথা শেয়ার কর আন-লিমিটেড -
১.বাংলা = আমি তোমাকে ভালবাসি
২.ইংরেজি = আই লাভ ইউ
৩.ইতালিয়ান = তি আমো
৪.রাশিয়ান = ইয়া তেবয়া লিউব্লিউ
৫.কোরিয়ান = তাঙশি নুল সারাঙ হা ইয়ো
৬.কানাডা = নান্নু নিনান্নু প্রীতিসুথিন
৭.জার্মান = ইস লিবে দিস
৮.রাখাইন = অ্যাঁই সাঁইত

Bangla Love SMS 6: একটা মেয়ে
একটা মেয়ে একটি ছেলেকে যত
বেশী ভালোবাসে, তার
চোখের দিকে তাকাতে সে তত
বেশী লজ্জা বোধ করে।
আর একটা ছেলে একটা মেয়েকে যত
বেশী ভালোবাসে, তার
বেশী সে তার ভালোবাসার
মানুষটিকে হারানোর
ভয়ে ভীত থাকে

Bangla Love SMS 7: যখন কেউ কারো
যখন কেউ কারো জন্য কাঁদে ... সেটা হল আবেগ. …
যখন কেউ কাউকে কাদায়,
সেটা হল প্রতারণা…
আর যখন কেউ কাউকে
কাদিয়ে নিজেও কেঁদে ফেলে ...!! সেটাই হলো প্রকৃত ভালবাসা .....
কাউকে ভালবাসি বোঝার, সবচেয়ে বড় অনুভূতি হল, তাকে ভেবে কান্না করা।

Bangla Love SMS 8: অল্প অল্প মেঘ
অল্প অল্প মেঘ থেকে,
হালকা হালকা বৃষ্টি হয়।
ছোট্ট ছোট্ট গল্প থেকে,
ভালোবাসা সৃষ্টি হয়।
মাঝে মাঝে স্মরণ করলে,
সম্পর্কটা মিষ্টি হয়।

Bangla Love SMS 9: কাউকে দূর থেকে
কাউকে দূর থেকে ভালবাসাই সব
থেকে পবিত্র ভালবাসা।
কারণ এ ভালবাসায় কোন রকম
অপবিত্রতা থাকে না,
কোন শারীরিক চাহিদা থাকে না শুধু
নীরব কিছু অভিমান থাকে,
যা কখনো কেউ
ভাঙায় না ...

Bangla Love SMS 10: আমি এখনও
আমি এখনও সেই পথে বসে আছি যে পথে তুমি চলে গেছো.
আমি এই পথে বসে থাকবো যতদিন না তুমি ফিরে আসো.

Bangla Love SMS 11: পাহাড়ের উপর
পাহাড়ের উপর দারিয়ে আকাশ
কে যতটা কাছে মনে হয় , আকাশ
ততোটা কাছে নয়. ঠিক তেমনি কোন মানুষ
কে যতটা আপন মনে হয় ,
আসলে সে কখনো ততোটা আপন নয়.???

Bangla Love SMS 12: ভাল লাগে
ভাল লাগে তোমার ঐ হাসি,
মায়া ভরা দুটো চোখ,
যেখানে অপরিসীম ভালবাসায় তুমি রেখেছ আমায়...।
থ্যাংকস আমাকে পরিপূর্ণ করার জন্য, আমায় ভালবাসার জন্য।

Bangla Love SMS 13: তোমাকে হয়নি বলা
তোমাকে হয়নি বলা কতটা ভালবাসি
তোমাকে হয়নি বলা এক পলক দেখার
জন্য কতটা উতলা আমি...
তোমাকে হয়নি বলা চোখ বন্ধ করেও
তোমাকে দেখতে পাই...
তোমাকে হয়নি বলা যতটা কষ্ট
তোমাকে দেই তার চেয়ে অনেক
বেশি কষ্ট নিজে পাই...
তোমাকে বলতে পারিনা একা একা তোমার
সাথে কথা বলি কিন্তু
তুমি সামনে আসলে
সবই হারিয়ে ফেলি........

Bangla Love SMS 14: ভালবেসে এই মন
ভালবেসে এই মন, তোকে চায় সারাক্ষণ। আছিস তুই মনের মাঝে, পাশে থাকিস সকাল সাঁঝে। কি করে তোকে ভুলবে এই মন, তুই যে আমার জীবন।।

Bangla Love SMS 15: আকাশ তুমি
আকাশ তুমি মেঘলা কেনো,
বকল তোমায় কে ?
রোদের সাথে আজ কি তোমার ঝগড়া হয়েছে ?
তা'না হলে সকাল থেকে
কাঁদছ কেন এতো,
তোমারও কি মনটা খারাপ
আমারই মতো ? ???
' , ' , ' , ' , ' , '
, ' , ' , ' , ' , ' '
''_______"' ' '
/____,_/ .;';';.
l__[]__l_ l. ,,)(,

Bangla Love SMS 16: ভালবেসে ভালবাসা
ভালবেসে ভালবাসা বেঁধেছি আমি হৃদয়ের বাঁধনে, ছিরবেনা বাধন তুমি না চাইলে।

Bangla Love SMS 17: তুমি যাকে ভালো
তুমি যাকে ভালোবাসো তার কাছে তুমি পাবে 0%।
যে তোমাকে ভালোবাসে তার কাছে তুমি পাবে ১০০%।SO,
তাকেই ভালোবাসো যে তোমাকে ভালোবাসে।

Bangla Love SMS 18: পৃথিবীর সবকিছু
পৃথিবীর সবকিছু তখনি নিজের মনে হয়,
যখন তুমি পাশে থাকে।
আর তখনি নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে হয়,
যখন তুমি বিশ্বাস দিয়ে বিশ্বাস রাখে।

Bangla Love SMS 19: শীতের চাদর
শীতের চাদর জড়িয়ে, কুয়াশার মাঝে দারিয়ে, হাত দুটো দাও বারিয়ে, শিশিরের শীতল স্পর্শে যদি, শিহরিত হয় মন" বুঝেনিও আমি আছি তোমার পাশে সারাক্ষণ।

Bangla Love SMS 20: একটি প্রকৃত ভালবাসা
একটি প্রকৃত ভালবাসা হতে পারে দৈহিক অথবা ঐশ্বরিক| সত্য ভালবাসা হচ্ছে এমন কিছু যা শাশ্বত ও অধিক শান্তিপূর্ণ| ___জোনাক

Bangla Love SMS 21: হতে পার তুমি
হতে পার তুমি মন থেকে দুরে তথাপি, রয়েছও মোর নয়ন পুরে॥ হয়তো তুমি নেই এই হৃদয়ে, তবুও রয়েছ পরশের-ই ভিতরে। কারণ, ভালবাসি শুধুই তোমারে॥

Bangla Love SMS 22: তুমি আমার দৃষ্টি
তুমি আমার দৃষ্টি-সীমার বাইরে হতে পার,
কিন্তু আমার হৃদয় থেকে দূরে নয়॥
তুমি আমার নাগালের বাইরে যেতে পার,
কিন্তু আমার মন থেকে নয়॥

Bangla Love SMS 23: যদি বৃষ্টি হতাম
যদি বৃষ্টি হতাম...... তোমার দৃষ্টি ছুঁয়ে দিতাম। চোখে জমা বিষাদ টুকু এক নিমিষে ধুয়ে দিতাম। মেঘলা বরণ অঙ্গ জুড়ে তুমি আমায় জড়িয়ে নিতে,কষ্ট আর পারতো না তোমায় অকারণে কষ্ট দিতে..!

Bangla Love SMS 24: আমার জীবনে কেউ
আমার জীবনে কেউ নেই তুমি ছাড়া, আমার জীবনে কোনও স্বপ্ন নেই তুমি ছাড়া , আমার দুচোখ কিছু খোজেনা তোমায় ছাড়া, আমি কিছু ভাবতে পারিনা তোমায় ছাড়া , আমি কিছু লিখতে পারিনা তোমার নাম ছাড়া, আমি কিছু বুঝতে চাইনা তোমায় ছাড়া !

Bangla Love SMS 25: আমি চাইনা
আমি চাইনা তুমি আমাকে বার বার বলো আমি তোমাকে ভালোবাসি. কিন্তু আমি চাচ্ছি তুমি আমার জন্য একটু অপেক্ষা করো, আমি বলছিনা তুমি আমাকে অনেক ভালবাসবে কিন্তু আমি বলছি তুমি আমাকে একটু সুযোগ দিও তোমাকে মন উজাড় করে ভালবাসতে.

Bangla Love SMS 26: ভালবাসা স্বপ্নিল
ভালবাসা স্বপ্নিল আকাশের মত সত্য,, শিশির ভেজা ফুলের মত পবিত্র.. কিন্তু সময়ের কাছে পরাজিত,, বাস্তবতার কাছে অবহেলিত..!!

Bangla Love SMS 27: আমি সেই
আমি সেই সুতো হবো , যে তোমায় আলোকিত করে নিজে জ্বলে যাবো . . . আমি সেই নৌকো হবো , যে তোমায় পার করে নিজেই ডুবে যাবো . . . হবো সেই চোখ যে তোমায় দেখেই বুজে যাবো, হবো সেই সুর যে তোমায় মাতিয়ে করুণ হবো, হবো সেই চাঁদ যে হয়ে গেলে আধ , তোমাকে আলো দেবে দিন ফিরে এলেই আবার ফুরিয়ে যাবো , শুধু ভালবেসো আমায় !!

Bangla Love SMS 28: তুমি সেই
তুমি সেই কবিতা ! যা প্রতি দিন ভাবি.... লিখতে পারিনা॥ তুমি সেই ছবি! যা কল্পনা করি.... আঁকতে পারি না॥ তুমি সেই ভালবাসা! যা প্রতিদিন চাই.... কিন্তূ তা কখনো-ই পাই না॥

Bangla Love SMS 29: যতই দূরে হারিয়ে
যতই দূরে হারিয়ে যাও , আমি তোমাকে খুঁজে বের করবোই । যতই পর ভাবো আমায় , আমি তোমাকে আপন করে নেবো । যতই ঘৃণা কর আমায় , আমি চিরদিন এভাবে তোমায় ভালবেসে যাবো । যতই পাষাণ হোক তোমার মন , ওই মনে আমার জন্যে ভালবাসার একটা জায়গা করে নিবোই।

Bangla Love SMS 30: টিপ টিপ বৃষ্টি
টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ে,
তোমার কথা মনে পড়ে।
এ মন না রয় ঘরে, জানি না তুমি আসবে কবে!
এ প্রাণ শুধু তোমায় ডাকে, আমায় ভালবাসবে বলে!
ফুল হাতে থাকবো দাঁড়িয়ে, বলবো আমি তোমায় পেয়ে।
সাত সমুদ্র পাড়ি দিয়ে পেয়েছি তোমায় খুঁজে...

Bangla Love SMS 31: প্রেমে পাগল
তোমায় পেয়েই বুঝেছি প্রেমে পাগল মানুষ কি করে হয়, আজ আমি তোমাকে এতটাই ভালবাসি যে এই পাগল হওয়াটা আমার কাছে শত সহস্রগুন ভাল মনে হচ্ছে......।
এই পাগলটার সাথে কি থাকবে ছোট্ট একটা ভালবাসার পাগলাগারদে? :)

Bangla Love SMS 32: মহান কোন
মহান কোন উপহার পাওয়া যায় না কোন দোকানে, পাওয়া যায় না কোন গাছের নিচে, সেটা পাওয়া শুধু সত্যিকারের ভালবাসার মানুষের মনে

Bangla Love SMS 33: এই জীবনে সব
এই জীবনে সব পেয়েছি, পাইনি কারো মন জানিনা যে এই জীবনে কে হবে আপন, মনের মত চাই তারে, চাই তার মন। হবে কি তুমি আমার কাছের একজন?

Bangla Love SMS 34: মনেতে আকাশ হয়ে
মনেতে আকাশ হয়ে রয়েছও ছড়িয়ে,বলনা কোথায় রাখি তোমায় লুকিয়ে।থাকি যে বিভোর হয়ে শয়নে স্বপনে॥যেও না হৃদয় থেকে দূরে হারিয়ে,আমি যে ভালবাসি শুধু-ই তোমাকে॥

Bangla Love SMS 35: তুমি চাঁদ
তুমি চাঁদ নও তবে চাঁদের আলো। তুমি ফুল নও তবে ফুলের সৌরভ। তুমি নদী নও তবে নদীর ঢেউ। তুমি অচেনা নও তুমি আমার চেনা কেউ॥

Bangla Love SMS 36: মনে পড়ে
"মনে পড়ে তোমাকে যখন থাকি নীরবে" "ভাবি শুধু তোমাকে সবসময় অনুভবে" "স্বপ্নে দেখি তোমাকে চোখের প্রতি পলকে" "আপন ভাবি তোমাকে আমার প্রতি নিশ্বাসে ও বিশ্বাসে॥

Bangla Love SMS 37: সারাক্ষণ ভাল
সারাক্ষণ ভাল থেকো, ভালবাসা মনে রেখ । দিনের বেলা হাসি মুখে, রাতের বেলা অনেক সুখে॥ নানা রঙের স্বপ্ন দেখ, স্বপ্নের মাঝে আমায় রেখ॥

Bangla Love SMS 38: স্বপ্ন দিয়ে
স্বপ্ন দিয়ে আঁকি আমি, সুখের সীমানা । হৃদয় দিয়ে খুঁজি আমি, মনের ঠিকানা । ছায়ার মত থাকবো আমি, শুধু তার পাশে, যদি বলে সে আমায় সত্যি ভালবাসে॥

Bangla Love SMS 39: তোমারি চোখেরই
তোমারি চোখেরই আঙ্গিনায় ,এখনো কি তেমনি করে ছড়ায় আলো? এখনো কি তারার পানে চেয়ে থাকো আন মনে? তুমি কি আমায় আগের মত বাস ভাল??

Bangla Love SMS 40: সুন্দর রাত
সুন্দর রাত তার চেয়ে সুন্দর তুমি, মনের দরজা খুলে দেখ তোমার অপেক্ষায় দাড়িয়ে আছি আমি। দু'হাত বাড়ালাম আমি তোমার তরে, তুমি কি নিবে আমায় ভালবেসে আপন করে ?

Bangla Love SMS 41: একদম নিখুঁত
একদম নিখুঁত মানুষ-খুঁজতে যেও না ,বিধাতা মানুষের ভিতর-কিছু কিছু খুত মিশিয়ে দিয়েছে;বেশি নিখুঁত মানুষ খুঁজতে গেলে,তুমি ভালোবাসার কোনোমানুষই পাবে না..!!

Bangla Love SMS 42: পৃথিবীর সবচেয়ে
পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দময় জিনিস গুলির-জন্যে কিন্তু টাকা লাগে না ।বিনা মূল্যে পাওয়া যায় যেমন জোছনা,বর্ষার দিনের বৃষ্টি, আর আমার ভালবাসা|

Bangla Love SMS 43: ফুল লাল পাতা
মন কেন এতো অবুঝ?
মন কেন চায় তোমার এত কাছে আসতে?
কেন চায় তোমায় শুধু ভালবাসতে...

Bangla Love SMS 44: চায়নি হতে
চায়নি হতে তোমার জীবনে কাটা তারের বেড়া। জোর না করে প্রজাপতির মতন আলতো করে ধরে রাখতে চেয়েছিলাম । আজ দেখছি আমি তোমার পথে বাধা হয়ে গেছি এবং সেটা সরানোর দায়ভার টাও আমিই নিলাম।

Tag Ignores:
Bangla Love SMS. Huge collection of Love SMS, Love Quotes, Love sms for husband or wife, Latest love sms, Bangla Love Messag,. Huge collection of Love Message, Love Quotes, Love Message for husband or wife, Latest love Message etc.
Read More

২৫ জুলাই ২০১৬

Dilip Poddar

ছেলে বা মেয়ে সন্তান নিন নিজের ইচ্ছায় ( কঠোর ভাবে বিবাহিতদের জন্য)

নিজের ইচ্ছায় ছেলে বা মেয়ে সন্তান লাভ ! ( কঠোর ভাবে বিবাহিতদের জন্য)

সতর্কতাঃ এই লেখায় নারী পুরুষের যৌনতার অনেক বিষয় খোলামেলা আলোচনা করা হয়েছে , এটা চিকিৎসা বিষয়ক জ্ঞান তাই কোনো ভাবেই এই লেখাকে অশ্লিলতার আওতায় আনা যাবেনা । এবং এই লেখা কঠোর ভাবে বিবাহিতদের জন্য , এ বিষয়ে সকল পাঠক পাঠিকার সহানুভুতি কাম্য

দম্পতির সন্তান না হলে যেমন বিড়ম্বনা তেমনি কোন কোন ক্ষেত্রে ছেলে অথবা মেয়ে সন্তান হলেও বিড়ম্বনা । পুরুষের কোষে X ও Y ক্রোমোজোম এব্ং মেয়েদের কোষে X ও X ক্রোমোজোম থাকে । পুরুষের X ও মেয়েদের X মিলে হয় মেয়ে সন্তান (XX ) আর পুরুষের Y ও মেয়েদের X মিলে হয় পুত্র (XY) সন্তান , স্ত্রীর ডিম্ব ( ওভাম ) বেরিয়ে আসার সময় ও জরায়ুর ভিতর শুক্রকিট ( স্পার্ম ) প্রবেশের সময় এই দুটির মধ্যে ছেলে কিংবা মেয়ে সন্তান জন্মের একটি সুন্দর সম্পর্ক আছে । এর উপর ভিত্তি করেই মার্কিন গবেষক ডাঃ ল্যানড্রুম বি শ্যাটলস ও ডাঃ জন রক নিজের ইচ্ছায় ছেলে বা মেয়ে সন্তান জন্মাবার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন । আপনি যদি ছেলে অথবা মেয়ে সন্তান চান তাহলে এই লেখাটি আর আপনার ইচ্ছা যথেষ্ঠ । এই পদ্ধতিতে সফলতার হার ৯০ % । আপনার স্বপ্ন এবার সত্যি হবে ।

চলুন শুরু করি -

টেকনিকঃ একজন পুরুষ যখন একজন মেয়ের সাথে সেক্স করে , তখন পুরুষের চরম অবস্থায় বির্যের সাথে লক্ষ লক্ষ শুক্রকিট মেয়ের জরায়ুতে নির্গত হয় ! এখান থেকে যে কোনো একটি শুক্রকিট মেয়ের ফ্যালোপিয়ান টিউবে অবস্তিত ডিম্বের সাথে নিষিক্ত হয় ! মেয়েদের যেহেতু একই রকম (XX) ক্রোমোজোম থাকে তাই সন্তান মেয়ে বা ছেলে হওয়ায় তাদের কোনো হাত নেই , এটা নির্ভর করে পুরুষের উপর , কারন মেয়ের X এর সাথে পুরুষের X মিললে মেয়ে বাচ্চা ও মেয়ের X এর সাথে পুরুষের Y মিললে ছেলে বাচ্চা হবে !

এখন আমাদের এমন টেকনিক অবলম্ভন করতে হবে যাতে আমরা ছেলে সন্তান চাইলে পুরুষের একটি Y গিয়ে মেয়ের X এর সাথে মিলিত হয় আর মেয়ে সন্তান চাইলে পুরুষের একটি X গিয়ে মেয়ের X এর সাথে মিলিত হয় ।

বিজ্ঞানিরা গবেষনা করে দেখেছে যে জরায়ুর পরিবেশ এসিডিক হলে পুরুষের X শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের সাথে আগে মিলিত হয়ে মেয়ে সন্তান আর জরায়ুর পরিবেশ ক্ষারীয় হলে পুরুষের Y শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের সাথে আগে মিলিত হয়ে ছেলে সন্তান হয় !!

সাথে আরো কিছু নিয়ম পালন করতে হয় ! আসুন বিস্তারিত জানি ।

যদি মেয়ে বাচ্চা পেতে চানঃ

@ স্ত্রীর ডিম্বোস্ফোটনের আগে ৪ দিন ও পরে ৪ দিন মোট ৮ দিন বাদে সারা মাস যৌন সঙ্গম চালাবেন । @ প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্ত্রীর যোনিতে এসিডিক সল্যুসনের ডুস দিন @ স্ত্রী যেনো কিছুতেই পুরুষের আগে অর্গাজমে ( চরমপুলক ) না যায় । পুরুষ আগে বীর্যপাত করবে ও অর্গাজম লাভ করবে । পুরুষের পর স্ত্রী আর্টিফিসিয়াল পদ্ধতিতে অর্গাজমে যাবে @ স্বামী বির্যপাতের সময় তার লিঙ্গ যোনির ভিতরে প্রবেশ করাবে না শুধু যোনি মুখের সম্মুখ্ভাগে বির্যপাত করবে । লিঙ্গের মাথা প্রবেশ করালেই হবে । @ স্বামী , সঙ্গমের দিনগুলোতে দিনে হস্তমৈথুনের মাধ্যমে ২/৩বার বির্যপাত করে শুক্রের সংখ্যা কমিয়ে আনবে ! @ কারো টেনশন থাকা চলবেনা @ স্ত্রী গর্ভবতী হলে এই নিয়ম আর পালনের প্রয়োজন নাই !

যদি ছেলে বাচ্চা পেতে চানঃ

@ডিম্বোস্ফোটনের দিন বা ডিম পরিপক্ক হওয়ার খুব নিকট সময় টানা ৩ দিন ধরে সঙ্গম করবেন , ৩ দিন ছাড়া আর সঙ্গম করা যাবেনা । কনডম পরেও না । @ প্রতিবার সঙ্গমের পুর্বে স্ত্রীর যোনির ভিতরে ক্ষারীয় স্যলুসন ডুস দিতে হবে । @ স্বামী যেনো কিছুতেই স্ত্রীর আগে অর্গাজমে না যায় , স্বামীর বীর্যপাতের আগেই স্ত্রীর অর্গাজম হয়ে যেতে হবে । @ স্ত্রীর চরমানন্দের/অর্গাজমের পরপরই স্বামীর লিঙ্গ যোনিপথের যত গভীরে সম্ভব প্রবেশ করিয়ে বীর্যপাত করতে হবে । @ ঐ ৩ দিন সঙ্গম ছাড়া স্বামীর কোনো ভাবেই সঙ্গম বা হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বির্যপাত ঘটানো যাবেনা । @ প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্বামীর , খুব কড়া ২/৩ কাপ ক্যাফেইন ড্রিংকস ( চা , কফি ইত্যাদি ) পান করতে হবে @ স্বামীকে সঙ্গমের ১০/১২ দিন আগে থেকেই দৌড়-ঝাপ, ফুটবল , টেনিস , অনেকদুর সাইকেল চালানো ইত্যাদি শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা যাবেনা ও ঢিলেঢালা সুতির পোষাক পরতে হবে । @ কারো টেনশন থাকা চলবেনা @ স্ত্রী গর্ভবতী হবার পর আর এই নিয়ম মানার প্রয়োজন নাই ।

বিঃদ্রঃ এই পোস্টে/লেখায়/নোটে বর্নিত পদ্ধতি লেখকের নয় । মার্কিন গবেষক ডাঃ ল্যানড্রুম বি শ্যাটলস ও ডাঃ জন রক দ্বয়ের গবেষনার ফল , এর সফলতার ও ব্যার্থতার দ্বায়ভার তাদের ! এই পদ্ধতির আংশিক বা সম্পুর্ন দ্বায় - দ্বায়িত্ব লেখক বহন করবে না । তাই যারা এই পদ্ধতি ফলো করবেন তারা নিজ দায়িত্বে করুন ! তবে বর্নিত পদ্ধতির কোনো বিষয় বুজতে সমস্যা হলে লেখকের সাথে সবাসরি বা ফেসবুকে মেসেজের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে ।

Read More

২২ জুলাই ২০১৬

Dilip Poddar

ফেসবুকে বেশি সময় থাকলে যে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে

ফেসবুকে বেশি সময় থাকলে যে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে
ফোনে দু-মিনিট কথা বলে নিলে যেখানে ঝামেলা চুকে যেত, তা না করে টেক্সটিং চলতে থাকে অবিরাম ৷ উত্তর পেতে দেরি হলে বাড়ে স্ট্রেস৷ আবার মুখোমুখি কথা না বললে হাবে-ভাবে, গলার স্বরে, চোখের চাহনিতে যে ভাবের আদান-প্রদান, তার সুখ বা সুবিধে পাওয়া যায় না বলে ভুল বোঝাবুঝি, টেনশন বাড়লেও অনেক সময় তা অধরা থেকে যায়৷ তা থেকেও স্ট্রেস হতে পারে৷ কাজের দুনিয়াতেও তাই৷ মেইলে গুরুতর থেকে সাধারণ মতের আদান-প্রদান৷ কথার বিকল্পে টেক্সটিং৷ ঘুমের সময়ও খোলা থাকে হোয়াটস অ্যাপের দরজা৷ ফলে ৮-৯ ঘণ্টার কাজের সময় এগোতে এগোতে ১২-১৪ ঘণ্টা ছাড়িয়ে যায়৷ টান পড়ে ব্যক্তিগত সম্পর্কে৷ আবার যাঁর টেকনোলজি ফোবিয়া আছে, এতো কিছুর সঙ্গে মানিয়ে চলা সম্ভব হয় না তাঁর পক্ষে৷ তার হাত ধরে বাড়ে তাঁর স্ট্রেস ও উদ্বেগ৷ সাম্প্রতিক গবেষণা বলে ডিজিটাল স্ট্রেসের সব চেয়ে বড়ো কারণ হলো টেকনোলজি ফোবিয়া৷ সবাই সব কিছু শিখে নিল, আর আপনি পিছিয়ে রইলেন এই মনোভাব থেকে মারাত্মক স্ট্রেস হতে পারে৷ এই স্ট্রেস কাটাতে চাইলে প্রথমেই বুঝে নিন, যে ব্যাপারগুলো কঠিন কিছু নয়৷ চাইলেই শিখতে পারবেন৷ কিন্ত্ত এতটুকু চাইবেন বা আদৌ চাইবেন কিনা সেটা আপনার ব্যাপার৷ সব চেয়ে ভালো হয় কাজের বা আনন্দের জন্য যতোটুকু দরকার, ততোটুকু শিখে নিলে৷ ট্রেন্ডি হওয়ার লোভে বাজারে আছে বলেই লেটেস্ট মোবাইল বা আইপড কিনে হাবুডুবু খেয়ে কাজ নেই৷ দরকার নেই সব সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে নাম লেখানোরও৷ তার চেয়ে পুরোনো ধাঁচে জীবনকে উপভোগ করার চেষ্টা করলেই বরং ভালো হবে৷ ভারচুয়াল নয়, বাঁচুন রিয়েল ওয়ার্ল্ডেঃ আসল জগত্‍ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নেবেন না৷ টেকনোলজির বাইরেও নিজেকে ছড়িয়ে দিন৷ টেকনোলজির সৃষ্টি হয়েছে জীবনযাপন সহজ করার জন্য৷ কিন্ত্ত তার বদলে যদি জীবন কঠিন হয়ে যায়, মানসিক অশান্তি শুরু হয়, বুঝতে হবে আপনি ব্যাপারটাকে হ্যান্ডেল করতে পারছেন না৷ কাজেই আজ থেকেই নিয়ম করে কাজের সময় ও ব্যাক্তিগত সময়কে আলাদা করে নিন৷ কলিগদের জানিয়ে দিন যে একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর আর আপনাকে পাওয়া যাবে না৷ প্রয়োজনে একটাআলাদা ফোন রাখুন যেখানে নেহাত্‍ ইমার্জেন্সি ছাড়া কেউ ফোন করবেন না৷ রিল্যাক্সেশনের সময়ে ই-মেল বা টেক্সট পুরোপুরি এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না হলে চেষ্টা করুন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে চেক করতে৷ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ই-মেলে না করে সামনাসামনি বসে করুন৷ কম সময়ে, ভুল বোঝাবোঝি এড়িয়ে সমাধানে পৌঁছোতে পারবেন৷ ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রেও টেক্সিং বা মেলের চেয়েঅনেক দামী হলো সামনে বসে কথা বলা৷ কোথায়, কখন মিট করবেন বা কী নিয়ে আলোচনা হবে তা ঠিক করতে না হয় টেকনোলজির সাহায্য নিন, কিন্ত্ত মূল কথাবার্তা হোক মুখোমুখি বসে৷ এতে স্ট্রেস কমবে৷ সম্পর্ক নতুন মাত্রা পাবে৷ হপ্তাহান্তে এক দিন বা অন্তত এক বেলা টেকনোলজির সঙ্গে যথাসম্ভব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে যা করতে ভালোলাগে তাই করুন৷ জিমে গা না ঘামিয়ে খোলা জায়গায় মর্নিং ওয়াক করুন৷ কানে আইপডের তার না গুঁজে ভোরের আওয়াজকে আপন করে নিন৷ ফ্যামিলি টাইম ও মি-টাইমের সঙ্গে কম্প্রোমাইজ নয়৷ একঘণ্টা দু-ঘণ্টা, যতোটুকু সময়ই রাখুন এ বাবদ, তা যেন কম্পিউটার বা মোবাইল ফ্রি থাকে যথাসম্ভব৷ নেটে পড়াশোনা করার পাশাপাশি বই পড়াও বই পড়াও বজায় রাখুন৷ বিছানায় যাওয়ার অন্তত দু-এক ঘণ্টা আগে থেকে নেট, মোবাইল সব বন্ধ করে দিন৷ অনিদ্রার হাত থেকে মুক্তি পাবেন৷ কাজের খুব ক্ষতি হয়তো হবে না তাতে৷ মনে রাখুনঃ ১ .মূল কথাবার্তা হোক মুখোমুখি বসে৷ এতে স্ট্রেস কমবে ২. ফ্যামিলি টাইম ও মি-টাইমের সঙ্গে কম্প্রোমাইজ নয় ৩. নেটে পড়াশোনা করার পাশাপাশি বই পড়াও বজায় রাখুন ৪. বিছানায় যাওয়ার অন্তত দু-এক ঘণ্টা আগে থেকে নেট, মোবাইল সব বন্ধ করে দিন ৫. অন্তত এক বেলা টেকনোলজির সঙ্গে যথাসম্ভব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে যা করতে ভালোলাগে তাই করুন
Read More
Dilip Poddar

ডায়াবেটিস হলে ত্বকের সমস্যা ও তার সমাধান দেখে নিন

সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যাদের ডায়াবেটিস আছে এবং যারা এই রোগের দ্বার প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছেন তাদের মধ্যে ত্বকের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি।
ডায়বেটিস এবং ত্বকের উপর এর প্রভাব নিয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে জানানো হয়, আমাদের দেহের সবচেয়ে বড় অঙ্গ হল ত্বক। যা সমগ্র দেহকে আবরণ দেয়। বিশাল এই অঙ্গের ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন রূপে সংক্রামণ দেখা দিতে পারে।

কেনো এই ত্বকের সমস্যা

ভারতীয় চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. অপ্রতীম গোয়েল জানান, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা চর্ম রোগে ভোগেন। গরমকালে এই রোগের প্রকোপ বেশ বেড়ে যায়।

গরম এবং আর্দ্রতার কারণে সবারই কম বেশি চর্মরোগ হতে পারে। তবে যারা বহুমূত্ররোগগ্রস্ত তাদের ডায়াবেটিসও একটা কারণ। অপরদিকে ডায়াবেটিসের কারণে ক্ষতও সহজে শুকায় না। তাই সমস্যা জটিল আকার ধারণ করে। এছাড়াও যাদের দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস আছে তাদের ত্বক অন্যদের থেকে শুষ্ক হয়ে যায় এবং চুলকানির সমস্যা দেখা যায়।

ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ড. প্রদীপ গাজী বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন এভাবে, “রক্তে থাকা উচ্চ মাত্রার শর্করা ছত্রককে ত্বকে বসবাস করার মতো উপযুক্ত পরিবেশ দেয়। ফলে ত্বকে ছত্রাক ও অন্য রোগ জীবাণুরা বসবাসের সুযোগ পায়।” 

ড. গাজী আরও জানান, রক্তের শর্করার পরিমাণ যদি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তবে ত্বকের সিবেইসাস ও ঘাম গ্রন্থিতে প্রভাব ফেলে। ফলে হাত ও পা চুলকায়। যা পরে ছত্রাকের বসবাসের স্থান তৈরিতে সহায়তা করে।

চিকিৎসা

বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের নিয়মিত ত্বক পরীক্ষা করে দেখতে হবে হবে। প্রতিদিন দেখতে হবে ত্বকে কোনো ঘামাচি, ফোড়া, ফুসকুড়ি ধরনের কিছু হয়েছে কি-না।

বিশেষ করে ত্বকের যেসব জায়গায় ইনসুলিন দেওয়া হয় সে সব জায়গায়।

চর্মরোগ থেকে বাঁচতে হলে রক্তের শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এটাই সর্বোত্তম পন্থা। তাছাড়া ডায়াবেটিকদের স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করার মতো সাধারণ নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে।

এতেও যদি কাজ না হয় তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।

ড. গোয়েল বলেন, “নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিলে ডায়াবেটিস ঘটিত ত্বকের সমস্যা দূরে রাখা যায়।”


Read More
Dilip Poddar

ডায়াবেটিস মাত্র ৩০ দিনে নিয়ন্ত্রন করুন।

ডায়াবেটিস মাত্র ৩০ দিনে নিয়ন্ত্রন করুন।

ডায়াবেটিস মাত্র ৩০ দিনে নিয়ন্ত্রন করুন।


ডায়াবেটিস, ডায়েবেটিস, ডায়বেটিস, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করুন,

সারা বিশ্বে ডায়াবেটিস একটি বড় সমস্যা। ডায়াবেটিস হলে ওষুধের পাশাপাশি খাওয়াদাওয়ার মাধ্যমে শরীরের শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে হয়। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো শরীরের শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখে এবং ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এই স্বাস্থ্যকর খাবারগুলো প্রতিদিন খাওয়া প্রাকৃতিকভাবেই ডায়াবেটিসের সঙ্গে লড়াই করে। এগুলো ৩০ দিনের মধ্যে ডায়াবেটিস কমাতে বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে লাইফস্টাইল বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে খাবারগুলোর কথা। ডায়াবেটিস, ডায়েবেটিস, ডায়বেটিস, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করুন,

কাঠবাদাম :- কাঠবাদাম ডায়াবেটিক রোগীর জন্য পরম বন্ধু। এই খাবারে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ আঁশ এবং প্রোটিন; যা ডায়াবেটিসের সঙ্গে লড়াই করে ৩০ দিনে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। ডায়াবেটিস, ডায়েবেটিস, ডায়বেটিস, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করুন,

গ্রিন টি :- গ্রিন টির মধ্যে রয়েছে ফিটোনিউট্রিয়েন্টস যেমন : ক্যাটাচিন এবং ট্যানিন্স। এগুলো রক্তের শর্করার ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। তাই দিনে দুই বেলা গ্রিন টি পান করলে ৩০ দিনে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ডায়াবেটিস, ডায়েবেটিস, ডায়বেটিস, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করুন,

আপেল :- বলা হয়, প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়া রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস কমাতে কাজ করে। এ ছাড়া এটি কোলেস্টেরলও কমায়। ডায়াবেটিস, ডায়েবেটিস, ডায়বেটিস, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করুন,


গাজর :- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গাজর অন্যতম একটি খাবার। এর মধ্যে রয়েছে বেটা কেরোটিন। এই কমলা রঙের সবজিটিতে কম পরিমাণ শর্করা রয়েছে, যা শরীরের ইনসুলিনের মাত্রাকে ঠিক রাখতে বেশ কার্যকর।

মাছ :- ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ মাছ খাওয়া ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। এটা ইনসুলিনের মাত্রা কমায়। সপ্তাহে অন্তত দুদিন এই জাতীয় মাছ খেতে হবে।

জলপাইয়ের তেল :- বর্তমানে অনেকেই রান্নায় জলপাইয়ের তেল ব্যবহার করেন। এর মধ্যে রয়েছে ভালো মানের চর্বি; যেটা ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত জলপাইয়ের তেল খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ডায়াবেটিস, ডায়েবেটিস, ডায়বেটিস, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করুন,

সাইট্রাস ফুড :- সাইট্রাস খাবারের মধ্যে কমলা অন্যতম। এর মধ্যে থাকা ফিটোনিউট্রিয়েন্টস ডায়াবেটিসের সঙ্গে লড়াই করে। এ ছাড়া কমলার মধ্যে রয়েছে ফ্ল্যাবোনয়েডস, ক্যারোটিনয়েডস, টারপিন, প্যাকটিনস ইত্যাদি। এগুলো শরীরের জন্য বেশ উপকারী।

ওটস :- ওটসের মধ্যে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট; যা রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই নিয়ম করে ৩০ দিন ওটস খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে।

Read More
Dilip Poddar

ঠিকমতো ঘুম না হলে যে ৬ টি শারীরিক সমস্য হতে পারে।

ঘুম, ডায়বেটিস, শারীরিক সমস্য, কম ঘুম,
ঠিকমতো ঘুম না হলে যে ৬ টি শারীরিক সমস্য হতে পারে।


রাতে ছয় ঘণ্টার কম ঘুম হয় এমন মানুষদের এক-চতুর্থাংশ কার্ডিওভাসকুলার সমস্যায় ভোগেন। ‘স্লিপ’ জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে। তাদের ধমনীতে রক্ত চলাচলে বাধা, দুর্বল বোধ করাসহ দুর্বল হার্টবিটের সমস্যা হতে পারে বলে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়।



হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের গবেষকরা জানাচ্ছেন ঘুমের সমস্যায় শরীরে যে ৭ ধরনের প্রভাব পড়তে পারে তার বিষয়ে।

১. রিফ্লেক্স : টানা ২৪ ঘণ্টা নির্ঘুম কাটালে মস্তিষ্কের কগনিটিভ মোটরের দশা এমন হয় যেন মানুষটি অ্যালকোহল খেয়েছেন। এ সময় মধ্যম ক্যাফেইনযুক্ত এক কাপ কফি খেয়ে ২০ মিনিট ঝিমিয়ে নিন। লগবোরোহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গুরুত্বপূর্ণ গবেষণায় গাড়িচালকদের এ সমস্যায় সাবধান থাকতে বলা হয়েছে।
২. পাকস্থলী : যারা অভ্যাসগতভাবে দিনে ৫ ঘণ্টা ঘুমান তাদের পাকস্থলীতে লেপটিন হরমোনের পরিমাণ ১৫.৫ শতাংশ কমে যায়। এটি আপনাকে ভরপেট অনুভব করতে সহায়তা করে এবং ফ্যাট সঞ্চয়ের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে। ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনের গবেষণায় এসব তথ্য জানানো হয়।

৩. কোমর : স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানান, যারা রাতে মাত্র ৫ ঘণ্টা ঘুমান তাদের বডি ম্যাস ইনডেক্স গড়ের চেয়ে ৩.৬ শতাংশ বেশি থাকে। তাদের মাঝে স্থূলতা দেখা দেয়। বিশেষ করে কোমরে চর্বি জমে যায়।
৪. রক্তচাপ : যারা ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান তাদের সিসটোলিক বিপি ১৩২-এ উঠে যায়। এর স্বাভাবিক মাপ ১২০ এর কম। ঘুমের অভাবে কর্টিসল হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায় যাকে স্ট্রেস হরমোন বলা হয়। ঘুম, ডায়বেটিস, শারীরিক সমস্য, কম ঘুম,
৫. অগ্ন্যাশয় : রাতে গড়ে ৬ ঘণ্টা ঘুমের কারণে পুরুষদের ডায়াবেটিস দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণ বেড়ে যায়। ইয়েল ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
৬. মস্তিষ্ক : টানা তিন দিন ধরে দিনে ১৯ ঘণ্টা করে জেগে থাকলে মস্তিষ্কের কোষগুলো মরে যাওয়া শুরু করে। পশুদের ওপর করা এই গবেষণায় এমন ফলাফল পাওয়া গেলেও বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন মানুষের মস্তিষ্কের ক্ষেত্রেও তাই হবে। এ সমস্যায় আলঝেইমার এবং ডেমেনশিয়া হতে পারে এমন প্রোটিনকে পরিষ্কার করতে পারে না মস্তিষ্ক।

Read More
Dilip Poddar

ডায়াবেটিস এবং অন্যান্য রোগে টক দই।

ডায়াবেটিস এবং অন্যান্য রোগে টক দই।
ডায়াবেটিস এবং অন্যান্য রোগে টক দই।


দুধ একটি আদর্শ খাবার। দুধ হতে দই, মাখন ,ঘি, পনির ইত্যাদি মুখরোচক খাবার তৈরী হয়।তবে এই খাবারগুলোর খাদ্যমান দুধের মান বজায় থাকে বা কিঞ্চিত অপরিবর্তিত হয়। দই ঠিক তেমন একটি খাদ্য যাতে দুধের সকল গুণাবলী বিদ্যমান সাথে আরো কিছু বাড়তি বৈশিষ্ট বিদ্যমান যা নিয়মিত খেলে এমন কিছু common diseases আছে যেগুলা থেকে দূরে থাকা যায় এবং health এর এমন কতকগুলো অঙ্গ আছে যেগুরা সুস্থ ও সবল রাখতে কার্য
করী ভূমিকা পালন করে। চলুন জানা যাক দই খেলে কি কি উপকার হয়?

১.দই খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া ও কোলন ক্যান্সার কমায় খুব কম হয়।কারণ দইতে আছে ল্যাকটিক অ্যাসি


২. দই খেলে হজম খুব ভালো হয়।

৩. হাঁড় ও দাঁত মজবুত রাখতে টক দই খান।কারণ টক দইতে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’ আছে।যেগুলো খুবই প্রয়োজনীয়।

৪. যে দইতে ফ্যাট কম আছে এমন টক দই খান।দেখবেন রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল ‘এলডিএল’ কমে যাবে।

৫. দইতে যে আমিষ বিদ্যমান তা দুধের চেয়ে খুব কম সময়ে হজম হয়।যাদের দুধে সমস্যা তার দই খেতে পারেন।

৬.টক দই রক্ত পরিশোধন করতে সাহায্য করে। দেহের রক্ত পরিশোধনে টক দইয়ের জুড়ি নাই।

৭. যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা নিয়মিত টকদই খান।এত করে আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে থাকবে।

৮. যাদের ডায়াবেটিস ,হার্টের অসুখ আছে তারা নিয়মিত টক দই খান। দেখবেন ডায়াবেটিস ,হার্টের অসুখ নিয়ন্তওনে আসবে।

৯. নিয়মিত টক দই খেলে শরীরে টক্সিন জমে।অন্ত্রনালী পরিষ্কার রেখে শরীরকে সুস্থ রাখে ও বুড়িয়ে যাওয়া বা অকাল বার্ধক্য রোধ করতে সাহায্য করে। দেখবেন শরীরে টক্সিন কমার কারণে ত্বকের সৌন্দর্যও কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।

১০ যাদের ওজন বেশি তার টক দই খান।কারণওজন কমাতে কম ফ্যাটযুক্ত ও চিনি ছাড়া টক দই খুবই কার্যকরী।

Read More